যেকোনো ইউরোপীয় দেশের ভিসার জন্য আবেদন করতে চাইলে মূলত দেশে থাকতেই প্রায় তিন মাসের জন্য একটি হেলথ ইন্সুরেন্স অর্থাৎ স্বাস্থ্য বীমা করতে হয়। তেমনি জার্মানিতে যারা পড়াশোনা করতে যাবেন তাদের মধ্যে অধিকাংশই ধারণা করেন যে, স্টুডেন্ট ভিসার জন্য স্টুডেন্টদের স্বাস্থ্য বীমা করতেই হবে তা কিন্তু নয়। শিক্ষার্থীরা দেশের বাইরে পড়াশোনা যাওয়ার জন্য বাংলাদেশে যে হেলথ ইন্সুইরেন্স করবে তা জার্মানিতে যাওয়ার পর আর কোনো কাজেই আসবে না। তবে ইতালি গিয়ে নতুন করে আবার সেই কোম্পানি থেকেই হেলথ ইন্সুইরেন্স করতে হবে।
তেমনি বিভিন্ন ইন্সুরেন্স কোম্পানি থেকে আপনাকে বলবে বা বাধ্য করবে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য স্টেুডেন্ট হেলথ ইন্সুরেন্স করতে হবে । তাই যারা ইন্সুরেন্স করবেন তারা ইন্সুরেন্স কোম্পানির কথা শুনে আতঙ্কিত হয়ে পড়বেন না। এম্বাসি প্রায় ৯০ দিনের জন্য ট্রাভেল হেলথ ইন্সুরেন্স চায়।শুধু তাই নয়, তারা কখনো কোন স্টুডেন্টের হেলথ ইন্সুইরেন্স পলিসি চায় না। তেমনি যদি কোনো ব্যক্তি ইতালি যাওয়ার পরে স্টুডেন্ট হেলথ ইন্সুরেন্স করবেন। স্টুডেন্ট হেলথ ইন্সুরেন্স এর খরচ যদি ও অনেক এক্সপেন্সিভ। অতএব এম্বাসি ফেইস করার জন্য শুধুমাত্র ৯০ দিনের ট্রাভেল হেলথ ইন্সুইরেন্স করাই তাদের জন্য যথেষ্ট। অবশ্য হেলথ ইন্সুরেন্স করার আগেই ভালো করে যাচাই করে নেবেন, ঠিক কোন কোন ইন্সুইরেন্স কোম্পানির ইন্সুরেন্স ইতালি এম্বাসির নিকট গ্রহনযোগ্য হবে। অতঃপর এ ইন্সুইরেন্স কোম্পানিগুলোর লিংকের তালিকা তারা তাদের নিচের লিংকে পাবে।
জার্মানির এম্বাসি ইন্সুরেন্স কোম্পানির তালিকা
তাই অবশ্যই হেলথ ইন্সুরেন্স করতে হলে কোন কোন কোম্পানিগুলো কত টাকার এমাউন্ট নেয় তার একটা লিস্ট নিচে দেয়া হলো.(এখানে ইন্সুরেন্স কোম্পানির নামের উপর প্রেস করলেই তাদের ঠিকানা পেয়ে যাবেন।