চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি ও তার স্বামী রকিব সরকারের বিরুদ্বে গতকাল রাতে বাসন থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়েছে। নায়িকা মাহিয়া মাহি পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করে বক্তব্যে প্রধান করেছে এমন অভিযোগের ভিত্তিতে তাকে আটক করা হয়।
মাহি ভাংচুর ও মারধর করার হুকুম দেওয়ার আসামি হিসেবে এক ব্যক্তি তাদের কে এবং আরো ২৮ জনকে নিয়ে অভিযোগ করে থানায় একটি মামলার দায়ের করেছে।
স্বামী রকিব সরকার কে উল্লেখ করে জমি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নিয়ে স্থানীয় ইসমাইল হোসেন নামের একজন ব্যক্তির রয়েছে বিরোধ রয়েছে। মাহিয়া মাহি ও তার স্বামী ওমরাহ করার উদ্দেশ্যে সৌদিতে ছিলেন, ফেইসবুক লাইভে এসে রকিব সরকারের গাড়ির শোরুমে হামলা ও ভাংচুর, এমন অভিযোগ উঠে।
এবং গাজিপুর থানা পুলিশ কে ঘুষ গ্রহন ও পক্ষ নেওয়ার অভিযোগ করেন, এবং তিনি দেশে আসলে গ্রেপ্তার হতে পারেন এমন অভিযোগ ও করা হয়।
এমন অভিযোগের ভিত্তিতে গাজীপুরের বাসন থানা পুলুশের একজন কর্মকর্তা মাহিয়া মাহি ও রকিব সরকারের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করেন।
এসকল বিষয় নিয়ে গাজীপুরের পুলিশ কমিশনার বলেন, তিনি আমার এবং আমার পরিবারের বিরুদ্বে, পুলিশের বিরুদ্বে, পুলিশবাহিনীর বিরুদ্বে ঢা লাও ভাবে মিথ্যাচার করেছে। যার জন্য পুলিশের ভাবমুর্তি ক্ষুন্য হয়েছে। সে জন্য তাদের বিরুদ্ধে ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টে মামলাটি করা হয়েছে।
পুলিশ কমিশনা নজরুল ইসলাম বলেন মারধর, হামলা,চাদাবাজি, জমি দখল ইত্যাতি নিয়ে মাহি-রকিব সরকার সহ ২৮ জনের বিরুদ্বে এ মামলাটি করেন ইসমাইল হোসেন নামক একজন ব্যকক্তি।
এবং এই মামলার ৯জন কে ইতিমদ্ধে রাতে গ্রপ্তার করা হয়। এ চিত্র নায়িকা মাহিয়া মাহি ২০২১ সালে প্রতিমন্রী মুরাদ হাসানের অনেক আলোচনা সমালোচনা হয় এক মোবাইল রেকর্ড ভাইরাল হওয়া নিয়ে।
আবার এ চিত্রনায়িকা মাহি মাহি এমপি হওয়ার জন্য মনোনয় এর আবেদন করেছিলেন আওআমি লিগ থেকে কিন্তু শেষ পর্যন্ত মনোনয়ন পাননি।