অর্থনীতি হলো বর্তমান বিশ্বের একটি জনপ্রিয় বিষয় যার গুরুত্ব বলে শেষ করা যাবেনা। বর্তমানে অর্তনীতির কারিগর হচ্ছে অর্থনিতীবিগন তাদের সামনে রয়েছে বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ, এডিবির মতো প্লাটফর্মে কাজ করার বিশাল সুবর্ণ সুযোগ।
বর্তমান বিশ্বে এ অর্থনীতিতে অবদান ড়াখার জন্য নোবেল পুরুস্কার দেওয়া হচ্ছে, তারা দেশের অর্থনীতিতে উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকেন। এমন ভিবিন্ন কারনে তরুনরদের অর্থনিতীতে পড়ার আগ্রহ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
তা ছারাও দেশের উন্নয়নে অর্থনীতি বিদদের পরিকল্পনা গ্রহনযোগ্য ভূমিকা পালন করে, এমন সম্যান জনক কাজ করার জন্য প্রিয় ছাত্র ছাত্রি গন এবিষয়ে পড়ার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করে আসছে।
একটি দেশের জন্য অর্থনীতিবিদগণ অনেক মূল্যবান সম্পদ হিসেবে পরিচিত কারণ অর্থনীতিবিদরা দেশের বিভিন্ন অর্থনীতি নিয়ে বিশ্লেষণ করে থাকেন এই অর্থনীতি পড়ার পর একজন ছাত্র বিশ্বব্যাংক আই এম এফ এডিবির মত সহ এমন বিশ্ব সংস্থায় কাজ করার সুযোগ রয়েছে
একটি দেশের জাতির কারিগর হিসেবে অর্থনীতিবিদগণ অনেক মূল্যবান দায়িত্ব পালন করে থাকেন বর্তমান বিশ্বে অর্থনীতিবিদগণকে নোবেল পুরস্কার থেকে শুরু করে আরো বিভিন্ন মূল্যবান পুরস্কার দেওয়া হয়ে থাকে তাই বর্তমানে অনেক ছাত্র-ছাত্রীদের পছন্দের বিষয় অর্থনীতি নিম্নে অর্থনীতি নিয়ে বিশদ ভাবে আলোচনা করা হলো।
অর্থনীতির অনেক ধাপ রয়েছে তার মধ্যে সামষ্টিক ও ক্ষুদ্র অর্থনীতি ব্যাংকিং অর্থনীতি ফিন্যান্স অর্থনীতি এমন কতগুলো গুরুত্বপূর্ণ সাবজেক্ট পড়ানো হয় ইহা ছাড়াও বাংলাদেশ স্বাস্থ্য ও পরিবেশ অর্থনীতি এবং বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পড়ানো হয়।
একটি দেশের অর্থনীতি বিশ্লেষণ করার জন্য অর্থনীতিবিদগণ অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকেন বর্তমান বিশ্বে অর্থনীতির ব্যাপক চাহিদা রয়েছে এবং দিন নদিন এই চাহিদা ব্যাপক আকারে বৃদ্ধি পাচ্ছে বর্তমান বিশ্বে অর্থনীতি ছাড়া সবকিছুই যেন অর্থহীন হয়ে পড়েছে। এই 21 শতকে অর্থনীতি একটি ভিত্তি হয়ে দাঁড়িয়েছে আমাদের চারপাশে যাহা কিছু আছে তা কিভাবে ব্যবহার করা যায়? এবং আয় ব্যায় সহ সকল বিষয়ে নিয়ে অর্থনীতিতে বিস্তারিত আলাপ আলোচনা করা হয় সমাজবিজ্ঞান আর বর্তমান বিজ্ঞানের সংমিশ্রণে অর্থনীতি।
সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে বর্তমান বিশ্বে অর্থনীতির প্রচলন অনেক দূর এগিয়ে যাচ্ছে অর্থনীতি হলো এমন একটি বিজ্ঞান যার গবেষণা গোটা বিশ্বে প্রভাব পড়ে থাকে। অর্থনীতি এমন একটা বিজ্ঞান যার গুরুত্ব কম্পিউটার সায়েন্স বিজ্ঞানীরাও নিজেদেরকে কাজে লাগাচ্ছে এই অর্থনীতি নিয়ে।
বাংলাদেশে সরকারি (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ অর্থনীতির উপর পি এইচ ডি করার সুযোগ রয়েছে। দেশের বাহিরে ইউরুপের আমেরিকা,বিলেতে,(london) কানাডা এমন অন্যান্য দেশে পি এইচ ডি করা যায়।
বিশ্বব্যাংক,আইএমএফ,আই এলও, এবং কি আঙ্কটাড ও এশিয়ার ভিবিন্ন ব্যাংক অর্থনীতিবিদ গন দখল করে আছে। এমন বড় বড় ব্যাংক গুলির প্লান ও ভিবিন্ন কাজ কর্মে অর্তনীতির ছত্রদেরকে নিয়োগ দিয়ে থাকে। বড় প্রতিস্ঠানের মধ্যে রয়েছে,বিল গেট্স,মিলিন্ডা গেট্স, পেকোর্ড,এমন আরও বড় বড় প্রতিস্ঠানে অর্থনীতির উপর ডিগ্রি অর্জন করা লোকবল ৮০-৯০ % নিয়োগ হয়ে থাকে। আর আন্তর্জাতিক মানের প্রতিস্ঠানে কাজ করার সুযোগ পেতে হলে উচ্চ মানে ডিগ্রির বিকল্প নেই।
অর্থনীতিবিদ হিসেবে নিজের ক্যারিয়ার।
বর্তমানে দেশে উচ্চতর ডিগ্রি নেওয়া শিক্ষার্থিগন, বাংলাদেশে ব্যাংক, সরকারি ব্যাংক,প্রাইভেট ব্যাংক, ব্যবসা-প্রতিস্ঠানে গবেষক হিসেব বা ভিবিন্ন পদ পদবিতে চাকরিতে যোগ দানের অসংখ্য সুযোগ রেয়েছে।
চাকরির বাজারে সুযোগ
আগে সব সাবজেক্ট থেকে ব্যাংক এবং অন্যান্য ফাইন্যান্সিয়াল প্রতিষ্ঠানে এপ্লাই করা গেলেও এখন অনেক জায়গায়ই উল্লেখ করে দেয়া হয় শুধু বিবিএ এবং অর্থনীতি গ্র্যাজুয়েটদের জন্য।
দেখা যেতো আগে যখন কোন ব্যংক বা প্লাটফর্মে চাকরির খবর দেওয়া হতো ভিবিন্য বিষয় থেকে ডিগ্রি নেওয়া শিক্ষার্থিরা আবেতন করতে পারলেও এখন শুধু বিবিএ এবং অর্থনীতিতে গ্র্যাজুয়েটদের জন্য প্রযোজ্য।
১. বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হওয়ার জন্য উচ্চ সিজিপি পাওয়া প্রয়োজন, এবং কি সিপিডির মতো প্লাটফর্মে ফেলোশিপ পাওয়া যায়।
২. Economics এর উপর গ্র্যাজুয়েট করা শিক্ষার্থী কে ওয়ার্লড ব্যাংক এর শাখা ও ভিবিনন্ন প্রতিস্ঠান কুবই গুরুত্ব সহকারে দেখে।
৩. দেশের ভালো মানের কম্পানি গুলোতে Economies এ গ্র্যজুয়েট করা শিক্ষার্থি মোটা অংকের বেতনে চাকরির সুযোগ রয়েছে।
৪. অর্তনীতি বা Economics হলো একটি all round বিষয়।
৫.দেশের বিসি এস শিক্ষাক্যাডারে প্রায় ৫০ টি সিট থাকে Economics er শিক্ষার্থিদের জন্য।
৬. বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির শিক্ষার্থীরা চকারি জীবনেও প্রাইভেট ইউনিভর্সিটিতে শিক্ষতা করতে পারে।
সুতরাং বর্তমান বিশ্বে Economics এর শিক্ষার্থীদের চাকরি অহরহ যা বলে শেষ করা যাবেনা, সকল প্লাটফর্মে চাকরির সুযোগ রেয়েছে।
এইচ এসসি (ইন্টারমিডিয়েট) পাস করার পর অর্থনীতিতে ডিগ্রি অর্জনের জন্য ইংরেজি উপায়ে সামাজিক বিষয়াবলি অতি গুরুত্বপূর্ণ সহকারে জ্ঞান অর্জন করা অত্যন্ত জরুরি।
এবং দেশের বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে অধ্যায়ন করার জন্য ভর্তি সম্পর্কে সাম্যক জ্ঞান রাখে বিষয় বিত্তিক ভাবে ভর্তি হয়ে পড়াসোনা করা অত্যন্ত জরুরী।
এবং অর্থনীতিতে পড়া শুরু করার পর, অর্থনীতির মৌলিক ক বিষয় গুলো, তাত্ত্বিক গনিত,সমাজ বিজ্ঞান, কম্পিউটার, এমন অন্যান্য বিষয়ে অর্থনীতির উপর জ্ঞান অর্জন করতে হবে।
দেশ বিদেশের সকল খবরা খবর উপর সাম্যক জ্ঞান রেখে আপডেট থাকা প্রয়োজন। এবং ভিবিন্ন আর্থ সামাজিক কাজ সম্পর্কে জেনে বুুঝে নিজে কে দক্ষ করে তুলতে হবে।
See Translation
অর্থনিতির প্রকার গুলো।
অর্থনীিতি ২ প্রকার ব্যাস্টিক অর্থনীতি ও সামস্টিক অর্থনীতি,
১.ব্যাস্টিক অর্থনীতি
এটি হলো (ক্ষুদ্র অর্থনীতি) যেখানে ব্যবসা প্রতিস্ঠানের ভোগ,উপযোগ,উৎপাদন,মুল্য, আয় ইত্যাদি বষয় নিয়ে আলোচনা কারা হয়।
২.সামস্টিক অর্থনীতি
সামস্টিক অর্থনীতিক গানিতিক বিষয়াবলি নিয়ে আলোকপাত করা হয়।
ভুটানের অর্থনীতি
বিশ্বের অনেক ছোট অর্থনীতির মধ্যে ভুটানের অর্থনীতি একটি তারা মূলত কৃষিকাজ এবং বনজ সম্পদের উপর নির্ভর করে থাকে। সে দেশের ৬০% বেশি মানুষ।
আফ্রিকার অর্থনীতি
আফ্রকার আগে অনেক উন্মত ছিলো কিন্তু বর্তমানে ভিবিন্ন সহিংসতা যুদ্ব পরিস্থিতি হানা হানির জন্য এদেশের অর্থনীিতি অনেক সোচনিয় আকার ধারন করেছে।
জাপানের অর্থনীিতি
জাপান হলো বিশ্বের দ্বিতিয় অর্থনীতির বড় দেশ এ দেশ শিল্প কাতে অনেক উন্নত এবং আন্তর্জাতিক বাজারে অর্থনৈতিক খাতে অনেক এগিয়ে রেয়েছে।
Blu Economy বা সুনীল অর্থনীিতি
সমুদ্রের অর্থনীতি সমুদ্রের তল দেশে বিশাল যে সম্পদ তার প্রকার কাজ ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করা।
ইরানের অর্থনীতি
ইরান অর্থনীতিতে একটি বিশাল বাজার এখানে রয়েছে সরকারিভাবে সংগবদ্ব, কার্যকারি অর্তনীতি। এটি বিশ্বের ১৮ তম অর্থনীতির দেশ।
পশ্চিমবঙ্গের অর্থনীতি
পুর্ব ভারতের পশ্চিম ভঙ্গেের প্রধান অর্থনীতি হলো কৃষি তারা বেশির ভাগই কৃষি অর্থনীতির উপর নির্বল শিল।
থাইল্যান্ডের দেশের অর্থনীতি
বর্তমানে থাইলেন্ডের অর্থনীতি ৬.৫% বৃদ্বি পাচ্ছে, এবং থািলেন্ডের মুদ্রস্ফিতির হার হলো ৩.০২%, থাইলেন্ডের মোট জিডিপির ০.৭% উদ্বৃত। এবং থাইলেন।ড দেশের অর্থনীতি ৩.৮-৪.৩% গরে বৃদ্বি হচ্ছে।
শ্রীলঙ্কার অর্থনীতি
শ্রীলঙ্কার দেশটি অর্তনীতিতে অনেক সচল ছিলো মাঝ খানে দেওলিয়া হয়েগেছে বর্তমানে তারা গুরে দারাচ্ছে। তাদের মাথা পিছু বাৎসরিক আয় $১১,০৬৮.৯৯৬ ইউ এস ডলার।
সিঙ্গাপুরের অর্থনীতি
সিঙ্গাপুরের আয়তনে তুলনা মুলক ছোট হলেও সিঙ্গাপুরের সর্বদা অর্থনীতিতে উন্নত এবং সর্দা মুক্ত বাজার।